ধর্মে আছো, জিরাফেও আছো ১ – শক্তি চট্টোপাধ্যায়
মনে পড়লো, তোমায় পড়লো মনে
বাঁশি বাজলো হঠাত্ই জংশনে
লেভেল ক্রশিং এ দাঁড়িয়ে আছে ট্রেন
এখন তুমি পড়ছো কি হার্ট ক্রেন?
বাঁশি বাজলো হঠাত্ই জংশনে
লেভেল ক্রশিং এ দাঁড়িয়ে আছে ট্রেন
এখন তুমি পড়ছো কি হার্ট ক্রেন?
দেড়শো মাইল পেরিয়ে গেলাম কাছে
বললে তুমি এমন করলে বাঁচে
ঐ সামান্য বিদ্যাদানের টাকা!
সত্যি, পকেট – ইঁদুর বাদে, ফাঁকা।
বললে তুমি এমন করলে বাঁচে
ঐ সামান্য বিদ্যাদানের টাকা!
সত্যি, পকেট – ইঁদুর বাদে, ফাঁকা।
এমন সময় বুদ্ধি দিলে ভারি
বসেছিলাম চাঁদের আড়াআড়ি
বললে, এই যে – রাখো তোমার কাছে
তোমার ছবি আমার বাক্সে আছে।
বসেছিলাম চাঁদের আড়াআড়ি
বললে, এই যে – রাখো তোমার কাছে
তোমার ছবি আমার বাক্সে আছে।
মনে পড়লো, তোমায় পড়লো মনে
বাঁশি বাজলো হঠাত্ই জংশনে
লেভেল ক্রশি -ং দাঁড়িয়ে আছে ট্রেন
অনাবশ্যক পড়ছো কি হার্ট ক্রেন?
বাঁশি বাজলো হঠাত্ই জংশনে
লেভেল ক্রশি -ং দাঁড়িয়ে আছে ট্রেন
অনাবশ্যক পড়ছো কি হার্ট ক্রেন?
ধর্মে আছো, জিরাফেও আছো ২ – শক্তি চট্টোপাধ্যায়
আজ সেই মাঠে আসে না রাখাল ছেলে
কাঁদে না মোহনবাঁশিতে বটের মূল
এখনো বরষা কোদালে মেঘের ফাঁকে
বিদ্যুত্-রেখা মেলে।
কাঁদে না মোহনবাঁশিতে বটের মূল
এখনো বরষা কোদালে মেঘের ফাঁকে
বিদ্যুত্-রেখা মেলে।
সে কি জানিত না এমনি দু:সময়
লাফ মেরে ধরে মোরগের লাল ঝুঁটি
সে কি জানিত না হদৃয়ের অপচয়
কৃপণের বামমুঠি
লাফ মেরে ধরে মোরগের লাল ঝুঁটি
সে কি জানিত না হদৃয়ের অপচয়
কৃপণের বামমুঠি
সে কি জানিত না যত বড়ো রাজধানী
তত বিখ্যাত নয় এ হদৃয়পুর
সে কি জানিত না আমি তারে যত জানি
আনন্দ-সমুদ্দুর
তত বিখ্যাত নয় এ হদৃয়পুর
সে কি জানিত না আমি তারে যত জানি
আনন্দ-সমুদ্দুর
আজ সেই ঘরে এলায়ে পড়েছে ছবি
এমন ছিলো না আষাঢ় শেষের বেলা
উদ্যানে ছিল বরষা-পীড়িত ফুল
আনন্দ-ভৈরবী।
এমন ছিলো না আষাঢ় শেষের বেলা
উদ্যানে ছিল বরষা-পীড়িত ফুল
আনন্দ-ভৈরবী।
No comments:
Post a Comment